আসন্ন ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে দেশের সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল এন্ড কলেজে ১ম থেকে ৯ম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি এবারও ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শূন্য আসনসহ অন্যান্য তথ্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রদান করতে হবে। ভুল তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধান ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিকে ১২ থেকে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে তাদের তথ্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট gsa.teletalk.com.bd এ লগইন করে জমা দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তথ্য জমা দেওয়ার সময় টেলিটক প্রদত্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, সকল সরকারি মাধ্যমিক স্কুল ও স্কুল এন্ড কলেজ এবং মহানগরী, জেলা সদর উপজেলা ও অন্যান্য উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি স্কুল ও স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। শ্রেণি ও শাখার শিক্ষার্থীর চাহিদা সর্বোচ্চ ৫৫ জনের বেশি নয়। ঢাকা মহানগরীর প্রতিষ্ঠান প্রধানরা সংলগ্ন সর্বোচ্চ ৩টি থানাকে ক্যাচমেন্ট এরিয়া হিসেবে নির্ধারণ করবেন।
অনলাইন তথ্য ফরমে ব্যাংক সংক্রান্ত তথ্য অবশ্যই অনলাইন ব্যাংক হিসাব নম্বর ও রাউটিং নম্বর দিয়ে পূরণ করতে হবে; কোন ধরনের এনালগ নম্বর গ্রহণযোগ্য নয়। ভুল তথ্য প্রদানের ফলে কোনো জটিলতা দেখা দিলে তথ্য প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রধান ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন।
ভর্তি প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সকল প্রতিষ্ঠান প্রধানকে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে হবে।
সর্বশেষ শিক্ষা সংক্রান্ত খবর ও আপডেট পেতে আমাদের দৈনিক বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন। বেল বাটন ক্লিক করলে নতুন ভিডিয়োগুলোর নোটিফিকেশন আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে পৌঁছে যাবে।
উপসংহার
২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য তথ্য জমা দেওয়ার সময়সীমা ১২ থেকে ১৯ নভেম্বর নির্ধারিত হয়েছে। সঠিক তথ্য প্রদান নিশ্চিত করা প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বর অংশ, কারণ ভুল তথ্যের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধান ব্যক্তিগতভাবে দায়ী থাকবেন।
