স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকরা আল্টিমেটারি দিয়েছেন: দুপুর ১২টার মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে অধিদপ্তরমুখী লং মার্চ হবে।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটি এই ঘোষণা দেন। সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক জাতীয়করণের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।
এর আগে শিক্ষকরা শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি জানান, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব দেশের বাইরে থাকায় ফাইল তার কাছে পৌঁছায়নি। সচিব দেশে আসার পর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
তবুও শিক্ষকরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, দাবি মানা না হলে আন্দোলন চলবে।
শিক্ষা সংক্রান্ত সকল খবর দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলে সবার আগে জানতে সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। এতে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সব নতুন ভিডিওর নোটিফিকেশন পৌঁছাবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQ’s)
কেন শিক্ষকরা দুপুর ১২টার মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে লং মার্চের হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন?
শিক্ষকরা জাতীয়করণের দাবি বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন চালাচ্ছেন। প্রজ্ঞাপন না জারি হলে তারা অধিদপ্তর পর্যন্ত লং মার্চের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
কোন শিক্ষক বা কমিটি এই ঘোষণা দিয়েছে?
এই ঘোষণা দিয়েছেন স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটি।
আন্দোলনের মূল দাবি কী?
শিক্ষকরা সব স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার জাতীয়করণ দাবি করছেন।
শিক্ষকদের কি আগে কোন বৈঠক হয়েছে?
হ্যাঁ, তারা শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকে কি সিদ্ধান্ত হয়েছে?
শিক্ষা উপদেষ্টা জানিয়েছেন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব দেশের বাইরে থাকায় ফাইল তার কাছে পৌঁছায়নি। সচিব দেশে আসলে বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
শিক্ষকরা কি আন্দোলন স্থগিত করতে প্রস্তুত?
না, শিক্ষকরা জানিয়েছেন, দাবি না মানা হলে আন্দোলন চলবে।
এই লং মার্চ কখন অনুষ্ঠিত হবে?
লং মার্চের সঠিক সময় নির্ভর করছে, দুপুর ১২টার মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে তা অনুষ্ঠিত হবে।
উপসংহার
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার শিক্ষকরা জাতীয়করণের দাবিতে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন। দুপুর ১২টার মধ্যে প্রজ্ঞাপন না জারি হলে অধিদপ্তরমুখী লং মার্চ করার হুঁশিয়ারি তাদের আন্দোলনের তীব্রতা তুলে ধরে। বৈঠকের মাধ্যমে বিষয়টি প্রাথমিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে, তবে শিক্ষকরা স্পষ্ট করেছেন, দাবি পূরণ না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
