চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন, “শিক্ষার্থীরা আমাদের যে রায় দেবেন, আমরা তা মেনে নেব। জয়-পরাজয় যেটিই হোক, আমরা অতীতে যেভাবে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলাম, সেভাবেই থাকব। তবে ভোট গ্রহণের যে প্রক্রিয়া চলছে, সেটি দুঃখজনক।”
বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্র থেকে ভোট দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
সাজ্জাদ হোসেন আরও বলেন, “ভোটের পরে ভোটারের আঙুলে দাগ দেয়া হচ্ছে, কিন্তু তা উঠে যাচ্ছে। ফলে একজন একাধিক ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। আমরা জানার চেষ্টা করছি এটি কেন ঘটছে।”
শিক্ষা ও অন্যান্য সব খবর জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে থাকুন। ভিডিও মিস করতে না চাইলে এখনই সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল আইকনে ক্লিক করুন। এতে নতুন আপডেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটারে পৌঁছে যাবে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQ’s)
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী কে?
ছাত্রদলের সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী হলেন সাজ্জাদ হোসেন।
তিনি ভোটের পরে কী বলেছেন?
তিনি বলেছেন, “শিক্ষার্থীরা আমাদের যে রায় দেবেন, আমরা তা মেনে নেব। জয়-পরাজয় যেটিই হোক, আমরা শিক্ষার্থীদের পাশে থাকব।”
ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে তার কী মন্তব্য?
তিনি ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়াটি দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন।
ভোট শেষে কি কোনো সমস্যা দেখা দিয়েছে?
হ্যাঁ, ভোটারের আঙুলে দাগ দেয়া হচ্ছে, কিন্তু তা উঠে যাচ্ছে। এতে একজন একাধিক ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।
তিনি কেন এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন?
ভোটের ন্যায্যতা ও ন্যায়সঙ্গত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
ভোটের পর শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কি?
হ্যাঁ, জয় বা পরাজয় যেটিই হোক, তিনি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
ভোটের সময় কোন কেন্দ্রে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে?
বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ১০:৩০ টার দিকে প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপসংহার
ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে, শিক্ষার্থীরা যে রায় দেবেন, তা তারা মেনে নেবেন। জয় বা পরাজয় যেটিই হোক, শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি অটুট রয়েছে। ভোট প্রক্রিয়ার কিছু ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও, ভোটাধিকার ও শিক্ষার্থীদের মতামতকে সম্মান করার বিষয়টি তিনি গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করেছেন।
