রোববার (৯ নভেম্বর) সাতক্ষীরার উপকূলীয় অঞ্চলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের সময় তিনি এ আহ্বান জানান। পরিদর্শনকালে তিনি শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে দক্ষতা মূল্যায়ন করেন এবং শিক্ষকদের আন্তরিকতা ও শিক্ষার্থীদের পারদর্শিতায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, দুর্বল ও পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে এবং তাদের শেখার আগ্রহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের একযোগে কাজ করতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রিপন বিশ্বাস, খুলনা বিভাগীয় উপপরিচালক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. রুহুল আমীন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিদারুল ইসলাম, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো. এনামুল হক এবং ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসাররা।
উপসংহার
দুর্বল ও পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া এখন সময়ের দাবি। অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার যেমন বলেছেন, প্রতিটি শিক্ষক, অভিভাবক ও প্রশাসনের যৌথ প্রচেষ্টায়ই এই শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যেতে পারে। নিয়মিত মূল্যায়ন, সহানুভূতিশীল শিক্ষা পদ্ধতি এবং ব্যক্তিগত নির্দেশনার মাধ্যমে তাদের শেখার আগ্রহ বাড়ানো সম্ভব। প্রাথমিক স্তরে এই মনোযোগই ভবিষ্যতের শক্তিশালী ও মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থার ভিত্তি গড়ে তুলবে।
